প্রিয় পাঠক আপানের অনেকের জানা নেই ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।তাই আমি আজকের আপনাদেরকে জানাবো ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।ত আপানার ও যদি জানার ইচ্ছে থাকে ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় তাহলে আমার এই পোস্টটি বিস্তারিত পড়ুন।
আর অনেকে জানতে চান কিডনি কত পয়েন্ট।তাই সে সম্পর্কে আজকের এই পোস্ট এ আলোচনা করবো ত চলুন ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পেজ সূচিপত্রঃক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত
- কিডনি কত পয়েন্ট
- ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়
- ক্রিয়েটিনিন কমানোর উপায়
- কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়
- ক্রিয়েটিনিন কমানোর খাবার
- কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়
- সিরাম ক্রিয়েটিনিন
- কিডনি রোগের পরীক্ষা
- শেষ কথা-ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত
কিডনি কত পয়েন্ট
ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়
আমাদের অনেকের জানা নেই ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।সেজন্য এই বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক টেনশন করি।তাই আমি আজকে আপনাদের জানাবো ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।কিডনি বিকল হওয়ার পর রক্ত হতে বজ্র নিকাসনের সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি হলো হিমু ডায়ালাইসিস।
আরো পড়ুনঃগরম পানি পানের উপকারিতা – অপকারিতা
এটি সাধারণত ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে করা হয়ে থাকে।সহজভাবে বলতে গেলে এই ডায়ালাইসিস মেশিন এক ধরনের কৃত্তিম কিডনি।এর কার্যনীতি মানব কিডনির কার্যনীতির অনুরূপ।যে ব্যক্তির ডায়ালাইসিস করা হবে তার হাতের কব্জির ধমনী থেকে একটি টিউব ডায়ালাইসিস মেশিন এর সাথে যুক্ত করা হয়। এভাবে ডায়ালাইসিস করতে হয়।
ক্রিয়েটিনিন কমানোর উপায়
কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়
ডায়ালাইসিস হলো রক্তে যে কিডনিন এবং অন্যান্য বজ্র পদার্থ জমে যায় যেটা কিডনি বের করে দিত সেই বজ্র পদার্থটা একটা মেশিনের মাধ্যমে পরিষ্কার করে আবার রক্তটাকে শরীরে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া এটা হল ডালাইসিস।ডায়ালাইসিস এর আরেকটা প্রকারভেদ আছে যেটা বাসায় করা যায় সেটা হল ছি এ পিডি। পেটে একটা টিউব ঢুকিয়ে সেটা একটা পানি দিয়ে ডালাইসিস করা হয়।পেটের ভিতর পানি রেখে দেয় সেটা টেনে নেয় আবার আট ঘন্টা পর পর পরিবর্তন করতে হয়।
ক্রিয়েটিনিন কমানোর খাবার
প্রিয় পাঠক আমরা উপরে বিস্তারিত জানলাম ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।আর এবার আমরা জানবো ক্রিয়েটিনিন কমানোর খাবার।ত চলুন এ সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জেনেনি। ক্রিয়েটিনিন হল একটি জৈবিক পদার্থ যা আমাদের পাকস্থলীতে তৈরি হয়।এরপর এটি পেশিতে যাই যেখানে শক্তির প্রয়োজনে এটা ব্যবহার করা হয়।
আরো পড়ুনঃসহজে ওজন বাড়ানো – মোটা হবার উপায়
অতিরিক্ত প্রোটিন খাওয়া বন্ধ করতে হবে।অতিরিক্ত প্রোটিন ক্রিয়েটিনের পরিমাণ অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার খেতে হবে।চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন কতটা পানি খেতে হবে।লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।ব্যথার ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।