ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক আপানের অনেকের জানা নেই ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।তাই আমি আজকের আপনাদেরকে জানাবো ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।ত আপানার ও যদি জানার ইচ্ছে থাকে ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় তাহলে আমার এই পোস্টটি বিস্তারিত পড়ুন।

ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত

আর অনেকে জানতে চান কিডনি কত পয়েন্ট।তাই সে সম্পর্কে আজকের এই পোস্ট এ আলোচনা করবো ত চলুন ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পেজ সূচিপত্রঃক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত


কিডনি কত পয়েন্ট

কিডনি হল এক ধরনের গদ্র।যেটি মাংস পেশির গোদ ভেঙ্গে তৈরি হয়।যখন কিডনি উৎপন্ন হয় তখন তার রক্তের সঙ্গে মিশে যায়।পরে রক্ত যখন কিডনির ভিতর দিয়ে প্রভাবিত হয় তখন কিডনি এ রক্ত থেকে কিডনি প্রসাবের মাধ্যমে বের করে দেয়।তাই রক্তে কিডনির মাত্রা নির্ণয় করলে বোঝা যায় কিডনি কতখানি কর্ম ক্ষম আছে।কিডনির মাত্রা নির্দিষ্ট লেভেলের ওপর হলেই বোঝা যায় তার কিডনির সমস্যা হয়েছে। 

ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়

আমাদের অনেকের জানা নেই ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।সেজন্য এই বিষয় নিয়ে অনেকে অনেক টেনশন করি।তাই আমি আজকে আপনাদের জানাবো ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।কিডনি বিকল হওয়ার পর রক্ত হতে বজ্র নিকাসনের সবচেয়ে প্রচলিত পদ্ধতি হলো হিমু ডায়ালাইসিস।

আরো পড়ুনঃগরম পানি পানের উপকারিতা – অপকারিতা 

এটি সাধারণত ডায়ালাইসিস মেশিনের সাহায্যে করা হয়ে থাকে।সহজভাবে বলতে গেলে এই ডায়ালাইসিস মেশিন এক ধরনের কৃত্তিম কিডনি।এর কার্যনীতি মানব কিডনির কার্যনীতির অনুরূপ।যে ব্যক্তির ডায়ালাইসিস করা হবে তার হাতের কব্জির ধমনী থেকে একটি টিউব ডায়ালাইসিস মেশিন এর সাথে যুক্ত করা হয়। এভাবে ডায়ালাইসিস করতে হয়।

ক্রিয়েটিনিন কমানোর উপায়

ক্রিয়েটিনের মাত্রা বেড়ে গেলে যত দূরত্ব সম্ভব চিকিৎসায় নিতে হবে।চিকিৎসা যত দূরত্ব নেয়া হবে তত ভালো ফলাফল পাওয়া সম্ভব হবে। তরুণ তরুণীরা যদি কিডনি রোগে আক্রান্ত হয় তাদের ক্রিয়েটিন এর মাত্রা বেশি থাকে তবে কিডনি প্রতিস্থাপন করা তাদের জন্য ভালো চিকিৎসা।
বয়স্ক এবং একাধিক রোগে আক্রান্ত দের জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী কন্টিনিয়াস এম্বু লেটরি ডায়ালাইসিস বা pd করাটা উত্তম।মাঝ বয়সি এবং কিডনি টান স্নান করাতে অক্ষম রোগীদের ক্ষেত্রে ডায়ালাইসিস ভালো চিকিৎসা।

কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়

ডায়ালাইসিস হলো রক্তে যে কিডনিন এবং অন্যান্য বজ্র পদার্থ জমে যায় যেটা কিডনি বের করে দিত সেই বজ্র পদার্থটা একটা মেশিনের মাধ্যমে পরিষ্কার করে আবার রক্তটাকে শরীরে ফেরত পাঠিয়ে দেয়া এটা হল ডালাইসিস।ডায়ালাইসিস এর আরেকটা প্রকারভেদ আছে যেটা বাসায় করা যায় সেটা হল ছি এ পিডি। পেটে একটা টিউব ঢুকিয়ে সেটা একটা পানি দিয়ে ডালাইসিস করা হয়।পেটের ভিতর পানি রেখে দেয় সেটা টেনে নেয় আবার আট ঘন্টা পর পর পরিবর্তন করতে হয়।

ক্রিয়েটিনিন কমানোর খাবার

প্রিয় পাঠক আমরা উপরে বিস্তারিত জানলাম ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।আর এবার আমরা জানবো ক্রিয়েটিনিন কমানোর খাবার।ত চলুন এ সম্পর্কে একটু বিস্তারিত জেনেনি। ক্রিয়েটিনিন হল একটি জৈবিক পদার্থ যা আমাদের পাকস্থলীতে তৈরি হয়।এরপর এটি পেশিতে যাই যেখানে শক্তির প্রয়োজনে এটা ব্যবহার করা হয়।

আরো পড়ুনঃসহজে ওজন বাড়ানো – মোটা হবার উপায়

অতিরিক্ত প্রোটিন খাওয়া বন্ধ করতে হবে।অতিরিক্ত প্রোটিন ক্রিয়েটিনের পরিমাণ অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। প্রচুর পরিমাণে ফাইবার খেতে হবে।চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলুন কতটা পানি খেতে হবে।লবণ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।ব্যথার ওষুধ খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।

কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায়

কিডনি আমাদের দেহের এমন একটি শরীরের অংশ যা কখন নষ্ট হবে অগ্রিম কোনো লক্ষন পাওয়া যায় না।তাই আপনার যদি কোনো রকম সন্দেহ মনে হয় আপনি ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে পারেন তবে কিডনি ভালো আছে কিনা বোঝার উপায় ভেতরে প্রথম হলো আপনি ডাক্তারের কাছে গিয়ে ক্রিয়েটিনিন পরীক্ষা করতে পারেন।কেননা এটার রেজাল্ট দেখে ডাক্তার বুঝতে পারবে আপনার কিডনি ভালো আছে কিনা।

সিরাম ক্রিয়েটিনিন

আপনারা অনেকে গুগলে সার্চ দিয়ে জানতে চান সিরাম ক্রিয়েটিনিন।তাই আমার আজকের এই আর্টিকেল এ জানাবো সিরাম ক্রিয়েটিনিন কি।ত আর দেরি না করে চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাকসিরাম ক্রিয়েটিনিন কি।সিরাম ক্রিয়েটিনিন এক ধরণের বর্জ্য।যা আমাদের দেহের মাংস পেশির কোষ ভেঙ্গে তৈরী করে।ক্রিয়েটিনিন উৎপন্ন হয়ে তা রক্তের সাথে মিশে যায়।সে রক্ত যখন কিডনিতে প্রবাহিত হয়।কিডনি তখন সে রক্ত গুলো ছেকে  ক্রিয়েটিনিন প্রসাবের মাধ্যম দিয়ে বাইরে বের করে দেয়।

কিডনি রোগের পরীক্ষা

কিডনি আমাদের অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি শরীরের অংশ।প্রাথমিক অবস্থাতে কিডনি তে সমস্যা হলে বোঝা যায় না।তবে অনেকের মনে প্রশ্ন কিডনি রোগের পরীক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত জানার।তাই আমি আজকে আপনাদের জানাবো কিডনি রোগের পরীক্ষা সম্পর্কে।আপনার মনে যদি সন্দের থাকে আপনার কিডনি ভালো আছে কি না।তাহলে সর্বপ্রথম আপনি এই দুইটি পরীক্ষা করতে পারেন।
প্রথমটি হলো আপনার প্রসাবের সাথে অ্যালবুমিন যাচ্ছে কিনা,তা আপনি পরীক্ষা করে নিবেন।আর অপরটি হলো ক্রিয়েটিনিন।ক্রিয়েটিনিন সম্পর্কে আমার আজকের আর্টিকেলটি তে অনেক কিছু বিস্তারিত দেওয়া হয়েছে।কেননা আজকের আর্টিকেল এর মূল বিষয় হচ্ছে ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।

শেষ কথা-ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয় এ সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক আমি আশা করছি আমার আজকের এই আর্টিকেলটি আপনাদের জন‍্য অনেক উপকার আসবে।আপনারা এতক্ষণ পড়ছিলেন ক্রিয়েটিনিন কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়।আমার এই ওযেবসাইটে আপনাদের জন্য প্রতিদিন নতুন নতুন তথ্য নিয়ে বাংলা আর্টিকেল লিখি।
আমার এই ওয়েবসাইটে তথ্য প্রযুক্তি,লাইফ স্টাইল,শিক্ষা,স্বাস্থ,চিকিৎসা ও ইসলামিক বিষয় নিয়ে প্রতিদিন বাংলা পোস্ট  বা আর্টিকেল লিখি।এতক্ষণ আমার এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনকে ধন্যবাদ।

Leave a Comment