বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত

প্রিয় পাঠক জ্বর শব্দটি আমাদের অনেকে পরিচিত।আমাদের বাচ্চাদের হঠাৎ করে রাতে জ্বর চলে আসে।তারপর অনেক সময় ডাক্তার এর পরামর্শ না নিয়ে ওষুধ খাওয়াই।অনেকেরই জানা নাই বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার।তাই আমি আজকে আপনাদেরকে জানাবো এই আর্টিকেলটিকে বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার।

বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত
তো চলুন বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক 


সূচিপত্রঃবাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার
 

রাতে জ্বর আসার কারণ কি

প্রিয় বন্ধুরা আমাদের অনেকেরই রাতে হঠাৎ করে জ্বর আসে।সে জন্য গুগলে সার্চ করেন আপনারা রাতে জ্বর আসার কারণ কি।আপনারা যদি এমন প্রশ্ন থাকে তাহলে আজকের আর্টিকলটি গুরুত্বপূর্ণ।আজকের আর্টিকেলটির মূল আলচ্য বিষয় রাতে জ্বর আসার কারণ কি।ত চলুন জেনেনি।আমাদের অনেকের রাতে জ্বর আসে আবার দিনের বেলা জ্বর চলে যায়।
এই জ্বরের জন্য ওষুধ খেলে কিছু দিন ভালো থাকার পর আবার ও আগের মতো রাতে রাতে জ্বর দেখা যায়।আর রাতে জ্বর এর কারণে আমাদের ঠিক মত ঘুম হয় না।এতে পরের দিন এ ঘুম ঘুম পায়।এতে আপনার শরীর অনেকটা দুর্বল হয়ে যায়।তাই রাতে রাতে জ্বর আসা একটি স্বাভাবিক বিষয় নয়।
ত এবার আমরা জানবো রাতে জ্বর আসার কারণ কি
  • যক্ষা রোগের জীবাণু।আপনার শরীরে যক্ষা রোগের জীবাণু প্রবেশ করলে রাতে জ্বর আসতে পারে।কেননা যক্ষা রোগের প্রথম লক্ষণ হলো রাতে জ্বর আসা।
  • মুত্রনালি কিংবা প্রসাবের রাস্তাতে কোনো প্রকার ইনফ্যাকশন,জালা পোড়া,চুলকানি  থাকলে রাতে জ্বর আসে।
  • আপনি যদি দিনে অনেক পরিমাণ পরিশ্রম করেন।তাহলে অনেক সময় রাতে জ্বর আসে।তাই আপনার শরীর এর ক্ষমতা অনুযায়ী আপনি পরিশ্রম করবেন।আপনি দিনে অনেক কাজ করলে রাতে অনেকটা ক্লান্তি হয়ে পড়বেন।তারপরে আপনার জ্বর চলে আসতে পারে।তাই আপনি চেস্টা করবেন কাজ করার সময় শরীরে বেশি চাপ না পড়ে।
  • লিভার,কিডনীতে ইনফ্যাকশন থাকলে আপনার রাতে জ্বর আসে।লিভার বা কিডনীতে আপনার সমস্যা হলে সর্বপ্রথম তার লক্ষণ হলো রাতে জ্বর আসা।
  • রাতে জ্বর জ্বরের কোনো জ্বর এর লক্ষণ নয়।রাতের জ্বর হলো অন্য রোগের লক্ষণ।

কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ

প্রিয় পাঠক জ্বর নিজে  কোনো রোগ নয়।জ্বর হলো অন্য রোগের লক্ষণ।আমাদের অনেকের মাঝে মাঝে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।তবে আমাদের অনেকের জানা নেই কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি।আপনার ও যদি এমন প্রশ্ন থাকে তাহলে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।ত চলুন  কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত 
  • ম্যালেরিয়া রোগ হলে রোগীর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
  • একটি মানুষের দুটি করে কিডনি থাকে। এই কিডনিতে যদি ইনফেকশন হয় তাহলে রোগীর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
  • ফুসফুসে ইনফেকশন হলে রোগীর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
  • পিতৃত্বলিতে পাথর জমলে রোগীর কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
  • যদি কারো নিমনিয়া হয় তাহলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে
  • আমাদের শরীরে অনেক জায়গায় জয়েন্ট রয়েছে। এই সব জয়েন্টে যদি আপনার ইনফেকশন থাকে তাহলে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসে।
  • আমাদের শরীরে অনেক স্থানে পুজ জমে বা মাথায় যদি পুজ জমে থাকে।এই কারণে কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসতে পারে।

বাচ্চাদের বার বার জ্বর আসার কারণ

প্রিয় পাঠক আপনারা অনেক সময় গুগলে সার্চ দেন বাচ্চাদের বার বার জ্বর আসার কারণ কি। আপনারও যদি এমন প্রশ্ন জানার থাকে তাহলে এই পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন এর ফলে আপনি খুব ভালোমতো বুঝতে পারবেন বাচ্চাদের বার বার জ্বর আসার কারণ কি।ত চলুন বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক বাচ্চাদের বার বার জ্বর আসার কারণ কি
উপরে জ্বর সম্পর্কে বলেছি জ্বর নির্দিষ্ট কোন রোগ নয়।জ্বর হলো অন্য রোগের লক্ষণ। বাচ্চাদের যদি নিমোনিয়া হয় তাহলে বারবার জ্বর আসতে পারে।আবার আপনি খেয়াল রাখবেন আপনার বাচ্চার যদি অপুষ্টি হীনতায় ভুগে তাহলে বাচ্চার বার বার জ্বর আসতে পারে। কেননা অপুষ্টির কারণে শরীর দুর্বল হয়ে যায়।শরীরের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমে যায়এতে বাচ্চারা বার বার অসুস্থ হয়ে পড়ে কিংবা বার বার জ্বর আসে।

ছেড়ে ছেড়ে জ্বর আসার কারণ

আমাদের বেঁচে থাকার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ হচ্ছে আমাদের সুস্থ সবল শরীর।সুস্থতা আল্লাহর একটি অশেষ নিয়ামত।তবে মাঝে মাঝে আমরা অসুস্থ হয়ে পড়ি।অনেক সময় দেখা যায় ছেড়ে ছেড়ে জ্বর আসছে।তবে এর কারণ অনেকেরই জানা নেই সে কারণে অনেকজন ভয়ে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ে।প্রিয় পাঠক তো চলুন ছেড়ে ছেড়ে জ্বর আসার কারণ কি এ সম্পর্কে বিস্তারিত।
অনেক সময় আমরা দেখি সকালে জ্বর নেই দুপুরের দিকে আবার জ্বর চলে আসছে।বিকেলের দিকে বেশি একটা নেই।রাত হলে আবার জ্বর চলে আসে।রাতে জ্বর আসলে ভালোমতো ঘুম হয় না এতে পরের দিন আরও বেশি শরীর খারাপ হয়। 

বাচ্চাদের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ

মানুষের মূল্যবান সম্পদ বলতে তার শরীর কে বোঝায়।আপনারা অনেকেই জানার জন্য ব্যকুল হয়ে পড়েন বাচ্চাদের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি।তাই আমি আজকে আপনাদের জানাবো বাচ্চাদের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি।ত চলুন বিস্তারিত জেনে বাচ্চাদের কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি।
আমি ইতিমধ্যে উপরে তালিকা অনুসারে আলোচনা করেছি কাঁপুনি দিয়ে জ্বর আসার কারণ কি।বাচ্চাদের ক্ষেত্রেও একই হয়ে থাকে।সাধারণত বাচ্চাদের ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর পর্যন্ত এ ধরনের সমস্যা দেখা দেয়।বাচ্চাদের কাঁপুনি জ্বরের মূল কারণ হলো বংশগত।বাচ্চার বাবা-মায়ের এমন সমস্যা থাকলে বাচ্চারাও হতে পারে।

প্রতিদিন জ্বর আসার কারণ

জ্বর নির্দিষ্ট কোন রোগ নই।জ্বর হলে অন্য রোগের লক্ষণ।আপনার যদি প্রতিদিন জ্বর আসে তাহলে আপনি বুঝবেন আপনার শরীরের ভেতরে যে কোন একটি রোগ হয়েছে।যেমন ধরুণ হালকা নিমুনিয়া হলে আপনার প্রতিদিন জ্বর আসতে পারে।আবার ধরুন একটা রোগীর ক্যান্সার হয়েছে  সে জানেনা তার ক্যান্সার হয়েছে।তার প্রথম লক্ষণ হবে প্রতিদিন জ্বর আসা।

চোরা জ্বরের লক্ষণ

চোরা জ্বর বলতে বাত জ্বর বোঝায়।বাত জ্বর হলো গায়ে হালকা জ্বর থাকে আর শরীরের পয়েন্টে বা জোড়ায় জোরায় ব্যথা হয়।এটাই মূলত বাত জ্বর বা চোরা জ্বর।চোরা জ্বরের কারণে আমাদের শরীরে ব্যথা করে।অনেক সময় স্কিনে সমস্যা দেখা দেয়।চোরা জ্বরের কারণে সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয় তা হলো আমাদের র্হাট এ।আমাদের র্হাটের যে ভালফ গুলো রয়েছে সেগুলোকে চিকনা করে ফেলে।এতে রক্ত চলাচলে বাধা পাই।তাই বলা যায় চোরা জ্বর হলে যথাযথ সম্ভব ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।

বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার

প্রিয় পাঠক ইতিমধ্যে আমরা উপরে জেনেছি বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ।তবে প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত বলা হয় না।তো চলুন বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।সেজন্য প্রথমে বাচ্চা শরীরের তাপমাত্রা মেপে দেখতে হবে তাপমাত্রা যদি ১০০ ডিগ্রী থেকে ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইট অতিক্রম করে তাহলে বাচ্চাকে কুসুম গরম পানি দিয়ে শরীর টা মুছে দিতে হবে।
এ সময় বাচ্চাকে তরল জাতীয় খাবার বেশি খাওয়াতে হবে।কেননা জ্বর হলে শরীর থেকে বাষ্প আকারে পানি বের হয়ে যায়।সে সাথে আপনি বাচ্চাকে ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খাওয়াতে পারেন। এরপর যদি বাচ্চার জ্বর একটু কমে আসে।তাহলে আপনি বাচ্চাকে নিয়ে ডাক্তার এর পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে পারেন।

জ্বর হলে করণীয়

জ্বর নির্দিষ্ট কোন রোগ নয়।জ্বর হলো অন্য রোগের লক্ষণ।তাই আমাদের জ্বর দেখা দিলে।অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।আমাদের সব সময় পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে।পুষ্টিকর খাদ্য খাইতে হবে যেন আমাদের শরীরে পুষ্টিহীনতা না দেখা দেয়।পুষ্টিহীনতা দেখা দিলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ করার ক্ষমতা কমে যায়।এতে আমরা  একদিন দুইদিন পর পর অসুস্থ হয়ে যেতে পারি।আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখার জন্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা অপরিহার্য।

জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়

জ্বর আমাদের  একটি পরিচিত শব্দ।অনেকে প্রতিনিয়তই এ রোগে ভুগেন।সেজন্য আপনারা অনেক সময় গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন  জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়।তাই আজকে জানবো জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় কি।ত চলুন জেনে নি জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায় কি বিস্তারিত পোস্টই শেষ পর্যন্ত পড়লে আশা করছি উপকৃত হবেন।
প্রথমে আমরা জ্বরের তাপমাত্রা টি মেপে নিব। তাপমাত্রা যদি ১০৩ ডিগ্রী এর বেশি হয় তাহলে আমাদের দ্রুত ডাক্তারের কাছে যেতে হবে। আর যদি তাপমাত্রা ১০০ ডিগ্রী সে ক্ষেত্রে আপনি বাসায় ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিতে পারি।
  • প্রথমে রোগী যদি মোটা ধরনের কাপড় পড়ে থাকে তাহলে সেটা পরিবর্তন করে পাতলা কাপড় পরিধান করাতে হবে।যেন শরীরের তাপমাত্রাটি বের হতে পারে কিংবা শরীরের বাতাস প্রবেশ করতে পারে। 
  • রোগী যে রুমে থাকবে সেরকমটা যেন খোলামেলা হয় এক কথায় আলো বাতাস যেন প্রবেশ করতে পারে
  • জ্বর হলে আমরা পর্যাপ্ত পরিমাণ বিশ্রাম নেব এবং ঘুমাবো।

জ্বর হলে কি খাওয়া উচিত

জ্বর আসলে আমাদের মুখের রুচি কমে যায়। আমাদের শরীরে যখন জ্বর থাকে একদিকে খাওয়ার প্রতি অরুচি থাকে আর ওপর  দিকে রাতে ঠিক মতো ঘুম না হবার কারণে শরীর অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়ে।তাই এই সময় আমাদের খাবার তালিকাটা ঠিক রাখতে হবে।নরম জাতিয় খাবার যেমন ভাত নরম করে রান্না করতে হবে।সুজি খেতে হবে।সেদ্ধ ডিম,মাছ, আলুর তরকারি খেতে হবে।হজমে সমস্যা যদি না হয় তাহলে দুধ খাওয়া যেতে পারে।

শিশুর জ্বর ১০২ হলে করণীয়

শিশুর যদি জ্বর হয় তাহলে প্রথমে শিশুর তাপমাত্রা মেপে নিবেন।তাপমাত্রা যদি ১০০ ডিগ্রি কম থাকে তাহলে আপনি ঘরোয়া পদ্ধতি গুলো অনুসরণ করেন যে গুলো আমার এই পোস্টের উপরে আলোচনা করেছি।আর যদি তাপমাত্রা ১০২ ডিগ্রি বেশি হয় তাহলে যথাযথ সম্ভব ডাক্তার এর কাছে শিশুকে নিয়ে যাবেন।জ্বর  ভালো বিষয় নয়।কেননা জ্বর হলো একটি খারাপ লক্ষণ।তাই এটা নিয়ে অবহেলা করা ঠিক না।

ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার

ভাইরাস জ্বর সম্পর্কে অনেকের গুগলে সার্চ দেয় যে ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার।ত চলুন একটু বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক ভাইরাস জ্বরের লক্ষণ ও প্রতিকার।ভাইরাস জ্বর হঠাৎ করে দেখা যায়।শরীরটা কেমন ব্যাথা ব্যাথা করছে, এ ভাইরাস জ্বরের পাশাপাশি সর্দি কাশি থাকে।জ্বর বেশি হলে ডাক্তার এর পরামর্শ নিন।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ

প্রিয় পাঠক প্রিয় পাঠক আপনারা অনেকেই হয়তো জানেন না ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কি।ত চলুন জেনে নেওয়া যাক ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ কি।ডেঙ্গু জ্বর হলে জ্বরের তাপমাত্রা অনেক বেশি হয়।অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের সময় জ্বরের পাশাপাশি সর্দি কাশি থাকে।তবে ডেঙ্গু জ্বরের থাকবে না।ডেঙ্গু জ্বর হলে আপনি প্যারাসিটামল খাবেন।তার পাশাপাশি পানি,শরবত,খাবার সেলাইন পান করুন।

শেষকথা-বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত

এতক্ষন আপানারা পড়ছিলেন বাচ্চাদের রাতে জ্বর আসার কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে বিস্তারিত।আমার এই ওয়েবসাইটে প্রতিদিন তথ্য প্রযুক্তি,লাইফ স্টাইল,শিক্ষা,স্বাস্থ,চিকিৎসা ও ইসলামিক বিষয় নিয়ে বাংলা পোস্ট লিখা হয়।
আশা করি আমার আজকের এই পোস্ট টি পড়ে আপনি অনেক উপর্কিত হবেন।এতক্ষন আমার এই পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment